শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি:বগুড়ার শেরপুরে ঘটনার ৩৩দিন পর দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় মামলা নিল পুলিশ। গত শুক্রবার (০৪অক্টোবর) রাতে অভিযোগটি থানায় এজাহার হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। প্রতিবন্ধী ওই শিশুটির মা মোছা. নুরুন্নাহার বেগম বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। পরে মামলায় অভিযুক্ত শুকুর আলী (৫২) নামে ওই ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করা হয়। তিনি উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামের বাহার উদ্দিনের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশু (৮) গত ২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে বাড়ির উঠানে বসে ছিল। এসময় বাড়িতে কেউ ছিল না। আর এ সুযোগে প্রতিবেশি লম্পট শুকুর আলী তার প্রতিবন্ধী শিশুকে দোকান থেকে বিস্কুট ও পিয়াজু কিনে দেয়ার কথা বলে ফুসলিয়ে স্থানীয় ভুট্টার ক্ষেতে নিয়ে যায়। এমনকি তার শিশু মেয়ের শরীর থেকে জামা-কাপড় খুলে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এসময় চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে লম্পট শুকুর আলী পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেন তারা।
এদিকে মামলার বাদি মোছা. নুরুন্নাহার বেগম অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার পর থেকেই স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র বিষয়টি আপোষ-রফা করার জন্য চাপ দেন। এমনকি বিচারের নামে সময়ক্ষেপন ও তালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে বুঝতে পারি তারা ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছেন। পরে ন্যায় বিচার পেতে থানায় অভিযোগ করেন বলে জানান তিনি। তবে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে থানা হাজতে আটক অভিযুক্ত শুকুর আলী নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, সব ষড়যন্ত্র। পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বুলবুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করে গতকাল শনিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বিলম্বে মামলা নেয়ার ক্ষেত্রে পুলিশের কোন দায় নেই। কারণ ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ না পাওয়ায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেনের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশু (৮) গত ২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে বাড়ির উঠানে বসে ছিল। এসময় বাড়িতে কেউ ছিল না। আর এ সুযোগে প্রতিবেশি লম্পট শুকুর আলী তার প্রতিবন্ধী শিশুকে দোকান থেকে বিস্কুট ও পিয়াজু কিনে দেয়ার কথা বলে ফুসলিয়ে স্থানীয় ভুট্টার ক্ষেতে নিয়ে যায়। এমনকি তার শিশু মেয়ের শরীর থেকে জামা-কাপড় খুলে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এসময় চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে লম্পট শুকুর আলী পালিয়ে যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে বাড়ি পৌঁছে দেন তারা।
এদিকে মামলার বাদি মোছা. নুরুন্নাহার বেগম অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার পর থেকেই স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র বিষয়টি আপোষ-রফা করার জন্য চাপ দেন। এমনকি বিচারের নামে সময়ক্ষেপন ও তালবাহানা শুরু করেন। একপর্যায়ে বুঝতে পারি তারা ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছেন। পরে ন্যায় বিচার পেতে থানায় অভিযোগ করেন বলে জানান তিনি। তবে ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে থানা হাজতে আটক অভিযুক্ত শুকুর আলী নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, সব ষড়যন্ত্র। পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বুলবুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করে গতকাল শনিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বিলম্বে মামলা নেয়ার ক্ষেত্রে পুলিশের কোন দায় নেই। কারণ ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ না পাওয়ায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
No comments:
Post a Comment